যে কোনও প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের ৭-৯ ঘণ্টা ঘুমানো উচিত। অনেকের মতে ৬ ঘণ্টা ঘুম হলেও হবে তা যদি ভালো ঘুম হয়। তবে এর চেয়ে কম ঘুমহলে শরীরে রোগ প্রতিরোধশক্তি কমবে, মানসিক চাপ সৃষ্টি হবে। ঘুম না হওয়ার পিছনে অনেক কারণ থাকতে পারে। সবার আগে নিজের জীবনযাপনে কয়েকটি পরিবর্তন নিয়ে এসে দেখুন।
ঘুম থেকে উঠেই কফি খাবেন না:
সকালে উঠেই কি এক কাপ ব্ল্যাক কফি খেয়ে নিচ্ছেন? তা করে থাকলে সেটি ভুল হচ্ছে। ঘুম থেকে উঠে আমাদের শরীর একটু ধীর গতিতে চলে। এটাকে বলে ‘স্লিপ ইনার্শিয়া’। ১০ থেকে ৩০ মিনিটে এটা স্বাভাবিক ভাবেই কেটে যায়। কিন্তু শরীরে ক্যাফেইন গেলে সেই স্লিপ ইনার্শিয়ার ব্যাঘাত ঘটে এবং তার প্রভাব পড়ে রাতের ঘুমেও। এরচেয়ে যদি আপনি ৯টা-১০টা নাগাদ যদি কফি খান, তাহলে সেটা কাজ করবে দুপুরবেলা পর্যন্ত। ভাতঘুমের প্রবণতা কমাবে এবং তাতে রাতে বেশি ভাল ঘুম হবে।
খাবারের মাঝের বিরতি:
একটি জনপ্রিয় ডায়েটের নাম ‘ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং’। এই খাদ্যাভ্যাসে মানুষ দিনে ৮ ঘণ্টা খাবার খান এবং ১৬ ঘণ্টা না খেয়ে থাকেন। এই নিয়ম অত্যন্ত কঠিন। কিন্তু রাতের খাবার আর সকালের খাবারের মধ্যে ১২ ঘণ্টার বিরতি আপনি চেষ্টা করলেই রাখতে পারেন। অবশ্য তার মানে এই নয় যে সকালে উঠে না খেয়ে বেলা পর্যন্ত বসে থাকবেন। তবে রাতের খাবার তাড়াতাড়ি খাওয়ার চেষ্টা করুন।
Read
More:শুধু শুধু প্রেম করে সময় নষ্ট করে কী লাভ
রুটিন অনুযায়ী চলাচল:
রাতে ঘুমনোর আগে কী কী করবেন বা সকালে উঠে কী কী কাজ সেরে ফেলবেন, তার একটা রুটিন ঠিক করে নিন। আগের দিন তালিকা বানিয়ে নিন। ঘুমের আগে বেশি পানি না খাওয়া ভালো। কারণ বেশি পানি খেলে বারবার বাথরুম যাওয়ার প্রয়োজন পড়তে পারে।
ঘুম না আসলে কোন দোয়া পড়তে হয়, ঘুম না হলে কি রোগ হয়, ঘুম কম হলে কি ক্ষতি হয় রাতে, ঘুম আসে না কাজে মন বসে না, একটানা ঘুমানোর উপায়, ঘুম না আসার কারন কী কি খেলে, ঘুম বেশি হয় ঘুম বেশি হওয়ার কারণ
No comments:
Post a Comment
Thank you for your message, I see all your messages, it is not possible to reply many times due to busyness, I hope I will reply to everyone in time, thank you for being with me.