বাংলার সেরা কৌতুক সমগ্র
চেহারা থার্ডক্লাশের
এক মেয়ে ট্রেনে টিকিট ছাড়া উঠছে....
ট্রেন এর গার্ড আসছে টিকিট চেক করতে ।
গার্ডঃ - টিকিট দেখি ।
মেয়েঃ - আমার চেহারাই তো টিকিট।
গার্ড্ঃ- জরিমানা লাগবে। জরিমানা দিন।
মেয়েঃ - কেনো ?
গার্ডঃ কারণ আপনি ফাস্ট ক্লাসে বসেছেন আর আপনার
চেহারা হলো থার্ডক্লাসের
স্টুডেন্ট অফ দ্যা ইয়ার
কেরামত পরিক্ষা দিচ্ছে।
প্রশ্ন-নিউটনের সুত্রের বিবরন দাও।
কেরামতের উত্তর ঃ- একদিন নিউটন রাস্তা দিয়ে যাচ্ছেন।তিনি দেখলেন একটি ছাগল তার সামনে দিয়ে যাচ্ছে।তিনি ছাগলটিকে থামালেন ব্যস আবিষ্কার হয়ে গেল প্রথম সুত্র কোন কিছু না থামালে তা চলতেই থাকে।
এরপর তিনি F বল নিয়ে ছাগলকে লাথি মারলেন।ছাগল বলে উঠল ম্যা (MA)।
আবিষ্কার হয়ে গেল দ্বিতীয় সুত্র
F=MA.
এবার তিনি ছাগলকে আরো জোরে লাথি দিলেন।ছাগল তাকে এবার তার শিং দিয়ে গুতো দিল।
তখন তিনি একটি কথা বুঝতে পারলেন যা তার ৩ নম্বর সুত্র।
প্রত্যেক ক্রিয়ারই একটি সমান ও বিপরীতমুখী প্রতিক্রীয়া আছে।
ছার খাতা দেখে অজ্ঞান ।
বুয়া ভয়ংকর
কাজের বুয়াঃ আপা এই নেন আপনার শাড়ি। এই শাড়ি আমি আর পরতাম না।
গৃহ কর্তিঃ কেন পরবা না? শাড়িটা অনেক দামি, আর বেশীদিন হয়নাই শাড়িটা আমি পরছি।
কাজের বুয়াঃ ঘটনা সেইটা না।
গৃহ কর্তিঃ ঘটনা তাইলে কি?
কাজের বুয়াঃ আপনার এই শাড়ি পইরা কাজ করতে ছিলাম। ভাইজান আমারে আপনি মনে কইরা ধারে কাছে ঘেঁষলই না একদম।
গৃহ কর্তিঃ কি????? এত্ত বড় কথা!!!!!!!!!
কাজের বুয়াঃ আরে রাখেন, কথাত এখনও শেষই হইল না। আমি যখন এই শাড়ি পইরা কাজ করতে ছিলাম, আপনাদের গাড়ির ড্রাইভার আমারে আপনি মনে কইরা জাপটাই ধরছিল।
গৃহ কর্তিঃ (থতমত খেয়ে) আচ্ছা ঠিক আছে, তোমাকে আমি নতুন শাড়ি কিনে দিবনে, কেমন!!!!!!!!!!!!
বাচ্চা ভয়ংকর
বাবাঃ কিরে কাঁদছিস কেন?
ছেলেঃ ঐ বুড়ো লোকটার
পায়ে পাড়া মেরেছিলাম।
বাবাঃ সে কি! উনার
কাছে ক্ষমা চাসনি?
ছেলেঃ হ্যাঁ চেয়েছি।
বাবাঃ তবু মারলো?
চলতো গিয়ে দেখি।
বাবা বুড়োকে গিয়ে বললঃ কি ব্যাপার
চাচা, ছেলেটা আপনার
কাছে ক্ষমা চাইলো,
তাও ওকে এভাবে মারলেন?
বুড়োঃ সাধে কি আর মারছি??
তোমার পোলায় আমার
পায়ে পাড়া দিয়া সরি কইলো।
আমিতার
ভদ্রতায়
খুশি হইয়া তারে ১০টা টাকা দিলাম।
হারামজাদা টাকার লোভে আবার
আমার
পায়ে পাড়া মারলো !!!
আন্টি হয় আন্টি
মিলিটারী একাডেমীতে ট্রেনিং চলছে ...
OFFICER , ক্যাডেট
পল্টুকে কে জিজ্ঞেস করল :
"তোমার হাতে এটা কি ?"
পল্টু : "Sir, এটা বন্দুক ...!"
OFFICER : "না ! এটা বন্দুক না !
এটা তোমার ইজ্জত ,
তোমার গর্ব , তোমার মা হয় মা !"
,
,
,
,
তারপর Officer দ্বিতীয় ক্যাডেট
বল্টুকে জিজ্ঞেস
করল :
"তোমার হাতে এটা কি ?"
,
,
,
বল্টু : "Sir, এটা পল্টুর মা , ওর ইজ্জত ,
ওর
গর্ব ! আমাদের আন্টি হয় আন্টি !
হারানো ফোন
এক মেয়ে তার ফোন হারায় ফেলছে। সে মন খারাপ করে তার বাসায় ফিরে গেলো।
তারপর সে কি মনে করে তার ফোনে কল দিলো যে কেউ ধরে কিনা।
এক ছেলে ফোন ধরলো.....
ছেলে : হ্যালো ! কে বলছেন..?
মেয়ে : আমি এই ফোন টার
মালিক, যেটা দিয়ে আপনি কথা বলছেন।
ছেলে : জি, আমি আপনাকেই খুঁজছিলাম। যাক, অবশেষে আপনাকে পাওয়া গেলো।
মেয়ে (খুশি হয়ে) : আপনি এতো ভালো যে আমাকেফোনটা ফেরত দেয়ার জন্য অপেক্ষা করছিলেন..?
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ছেলে : আরেহ না...না, আমার এটার চার্জার টা দরকার,
সেটাও দয়া করে একদিনরাস্তায় ফেলে দিয়ে যাবেন।
স্ত্রী বেহুস
স্ত্রী :- হ্যালো!
স্বামী :- হ্যালো!
স্ত্রী :- অফিস ছুটি হইছে না? এত দেরি কেন? তুমি কই?
স্বামী :-তোমার কি মনে আছে গত ঈদে তুমি একটা নেকলেস পছন্দ করেছিলে।
:
স্ত্রী :- (খুশিতে লুতুপুতু হয়ে) হ্ মনে আছে। কেনো জানু?
:
স্বামী :- তুমি বলেছিলে ওটা কেনার জন্য তোমার অনেকশখ।
:
স্ত্রী :- হুম !তোমার মনে আছে তাহলে।
স্বামী :- মনে আছে দোকানদার অনেক দাম চেয়েছিল?
:
স্ত্রী :- হুম !
স্বামী :- এত টাকা আমার কাছে ছিল না।
স্ত্রী :- হুম।
স্বামী :-বলে ছিলাম পরে কিনে দিবো।
স্ত্রী :-হ্যাঁ।
স্বামী :- আরে ঐ যে নিচ তলার বড়দোকানটা।
:
স্ত্রী :- আরে বাবা মনে আছে তো। .....
:
স্বামী :- আমি ওই
দোকানের
পাশের ছোট চায়ের
দোকানে বসে চা খাচ্ছি
:
স্ত্রী:বেহুশ
চাঁদে জল নেই
আমাদের পচাদা গেছে সুলভ শৌচালয়ে। শৌচালয়ের ভিতরে ঢোকার পর পচাদার নজরে পড়লো যে সামনের দেওয়ালে কেউ লিখে গেছে -
"দুনিয়াটা কোত্থেকে কোথায় চলে গেছে, মানুষ চাঁদে পা রেখেছে, আর তুই ... তুই এখনো এখানেই বসে আছিস?"কাজকর্ম সেরে বেরিয়ে আসার আগে পচাদা ওই লাইনের ঠিক তলায় লিখে দিয়ে এলো,
"চাঁদে গেছিলাম ভাই, কিন্তু ওখানে জল নেই, তাই এখানেই বসে আছি!"
বিয়ের আগে চুমু
স্বামীঃ আচ্ছা বিয়ের আগে তোমাকে কেউ চুমু খেয়েছিলো?
স্ত্রীঃ একবার পিকনিকে গিয়েছিলাম | সেখানে আমাকে একা পেয়ে একটা ছেলে ছোরা বের করে বলেছিলো, যদি চুমু না খাও, তাহলে খুন করে ফেলবো |
স্বামীঃ তারপর তুমি চুমু খেতে দিলে?
স্ত্রীঃ দেখতেই পাচ্ছো, আমি এখনও বেঁচে আছি |
১ম সেক্স্
ছেলে: বাবা আমি আজকে ১ম সেক্স্ করলাম
বাবা: ভালো..তুই তো খুব এডভান্সড..আমি করেছিলাম কলেজে উঠে। তা বাবা কার সাথে করলি?
ছেলে: আমার টিচার এর সাথে
বাবা: খুব ভালো..আয় কোলে আয়
ছেলে: না বাবা, আমার পাছা ব্যাথ্যা
চারিত্রিক সার্টিফিকেট
: কমিশনার সাহেব বাসায় আছেন ?
: কেন ?
: আমার একটা চারিত্রিক সার্টিফিকেট দরকার |
: তিন মাস পরে আসেন, উনি নারীঘটিত কেসে ছয় মাসের জন্য জেলে আছেন
মুরগির ব্রেস্ট
: বলোতো মুরগির ব্রেস্ট নেই কেন ?
: মোরগের হাত নেই বলে |
জরিমানা
একলোক এক ট্রাফিক মহিলাকে বিয়ে করল | বাসর রাতের পরদিন ট্রাফিক মহিলা ১০০০ টাকা জরিমানা করল এভাবে
- ওভার স্পীড ৩০০
- হেলমেট না পরা ৩০০
- রং ওয়ে এট্রি ৪০০
ভিজিয়ে চেষ্টা করো
বাসর রাত| আনাড়ি স্বামী অনেক চেষ্টা করেও লক্ষ্যে না যেতে পেরে খুব বিব্রত | লজ্জায় নিজের কথা বলতে পারছে না বউকে |
স্বামীঃ এই শুনছো, সুইয়ে সুতোটা পরিয়ে দেও না, আমার মোটেও অভ্যাস নেই |
বউঃ সুতোর মাথাটে থুতুতে ভিজিয়ে নেও, দেখবে ঠিকই পারবে |
আমার টাকাটা দিয়ে যাবেন
স্বামী-স্ত্রী রতিক্রিয়ার সময়--
স্ত্রীঃ আজ তোমার কেমন লাগছে গো?
স্বামীঃ দারুন লাগছে ডার্লিং | ইচ্ছে করছে তোমার ভিতর চিরদিনের জন্য ডুকে যাই |
বারান্দায় কাজের বুয়াঃ ডুকে যাওয়ার আগে আমার টাকাটা দিয়ে যাবেন |
কনডম
স্ত্রীঃ বল তো, সবচেয়ে ক্ষুদ্র ও ক্ষনস্থায়ী পোশাক কোনটি ?
স্বামীঃ কনডম !!
পুরুটাই আনন্দের
একজন জেনেরেল, একজন কর্নেল এবং একজন মেজরের মাঝে আলোচনা হচ্ছে |
জেনেরেলঃ সেক্সের ষাট ভাগ পরিশ্রম আর চল্লিশ ভাগ আনন্দের |
কর্নেলঃ সেক্সের পচাত্তর ভাগ পরিশ্রম আর পচিশ ভাগ আনন্দের |
মেজরঃ সেক্সের নব্বই ভাগ পরিশ্রম আর দশ ভাগ আনন্দের |
এক সময় একজন জওয়ান আসলো তাদের কাছে | জেনেরেল বললেন, ঠিক আছে, ঐ জওয়ান ব্যাটাকে জিঞ্জেস করা হোক | অন্য দুজন তা মেনে নিল |
জওয়ান বললো , সেক্সের পুরুটাই আনন্দের | এ কথা শুনে তারা তিন জন এক সাথে বলে উঠল, কেন তুমি একথা বললে ?
জওয়ান বললো, পরিশ্রমের হলে তো কাজটা আমকেই করতে দিতেন, আপনার করতেন না |
ক্যালেনডার টাঙ্গাইবেন!!!
এক লোক ডাক্তার দেখাতে গেছে কারন তার ... দাড়ায় না | ডাক্তার শুনে বললেন, বিয়ে করছেন?
: না |
: প্রেমিকা আছে ?
: না |
: পরকীয়া করেন ?
: না |
: টানবাজার যান ?
: না |
: মাস্টারবেট করেন?
: না |
ডাক্তার ক্ষেপে বললেন, " ওই মিয়া, তাহলে দাড়া করায়ে কি করবেন? ক্যালেনডার টাঙ্গাইবেন!!!"
নির্বাক হাসান-এর ব্লগ
গোলাপের পুষ্টি
একবার ক্লাস এ ম্যাডাম ব্লাউস এ গোলাপ লাগিয়ে ক্লাস এসে ছাত্রদের জিজ্ঞেস করলো - "গোলাপ, এর পুষ্টি কোথা থেকে পায়?"
ছাত্র: "দুধ থেকে"
ম্যাডাম: "না পানি থেকে!"
ছাত্র: "আমি ক্যামনে জানমু এইটার ডাঁটা এত নিচে গেছে!"
More Threads in same category
ফেসবুকের জনপ্রিয় স্ট্যাটাস10/10/2014
কালীদাস পন্ডিতের ধাঁধা30/04/2014
সেরা কৌতুক সমগ্র (১৮+)03/03/2015
না হাসলে পয়সা ফেরত05/05/2013
মজার যত কৌতুক17/10/2012
একটি গুগলী18/01/2014
মজার কৌতুক (প্রতিদিনই পাবেন)11/01/2013
মেয়েদের প্রোপোস করার নিয়ম03/01/2013
অতি চালাকের গলায় দড়ি14/06/2013
কিছু অনু-কাব্য, সাথে পারমানবিক ব্যাখ্যা15/03/2013
Funny Boy, Mar 4, 2015
#1
Offline
Funny BoySpecial MemberMember
Joined:Mar 3, 2015Messages:521Likes Received:10Location:কাজীরহাটReputation: 0Country: Bangladesh
শুক্রাণুর লড়াই
বীর্যপাতের সাথে সাথেই দুইটা শুক্রাণু তীব্র যুদ্ধ শুরু করে দিলো জরায়ুতে যাবার জন্য...
প্রথম শুক্রাণুঃ আমি একটা ছেলে, পৃথিবীতে আসার অধিকার আমারই বেশি তুই থাম!...
দ্বিতীয় শুক্রাণুঃ চোপ ব্যাটা, আমি মেয়ে... আমিই পৃথিবীর সৌন্দর্য... পৃথিবীতে আসার অধিকার আমারই বেশি...
তাদের যুদ্ধ দেখে তৃতীয় আরেকটা শুক্রাণু ভয়ানক রাগে চিল্লিয়ে উঠে বলেঃ- “গাধার বাচ্চারা চারিদিকে চেয়ে দেখ, আমাদেরকে পাছার ভিতরে ফেলা হয়েছে!”
Funny Boy, Mar 4, 2015
#2
Offline
Funny BoySpecial MemberMember
Joined:Mar 3, 2015Messages:521Likes Received:10Location:কাজীরহাটReputation: 0Country: Bangladesh
কয়েদী-কারাগার
নায়লার সদ্য বিবাহ হয়েছে। সে তার স্বামী নিপুকে বলল, "সোনা, আমি এখনো কুমারী এবং আমি সেক্স সম্পর্কে তেমন কিছুই জানি না। তুমি কি আমাকে এটা ব্যাখ্যা করতে পারবে?"
নিপু বলল, "ঠিক আছে, সোনা। এটা খুবই সোজা। মনে কর তোমার স্ত্রী অঙ্গটির নাম 'কারাগার' এবং আমার পুরুষাঙ্গের নাম 'কয়েদী'। আমরা সেক্স করার সময় তোমার কারাগারে আমার কয়েদিকে আটকে রাখব। তবে এই কয়েদী ভীষণ দুষ্টু! একটু পরপরই পালাতে চাইবে। আমরা আবার ওকে কারাগারে আটক করব!"
রাতে নায়লা তার জীবনে প্রথমবারের মত সেক্সের স্বাদ পেল। বীর্যপাতের পর যখন নিপু তার লিঙ্গটা নায়লার যোনি থেকে বের করলো তখন নায়লা বলে উঠল "সোনা, আমার মনে হয় কয়েদী পালিয়ে গেছে!" নিপু একটু হেসে নায়লার পাশ ফিরে বলল, "তাহলে চল আবার তাকে কারাগারে আটক করি!" দ্বিতীয়বার সেক্সের পর নায়লা বলে উঠলো, "ওগো, কয়েদী আবার পালিয়ে গেছে!" নিপুকে আবার কয়েদিকে কারাগারে আটক করতে হলো! তৃতীয়বার মিলনের পর নিপু যখন ক্লান্ত হয়ে ঘুমাতে যাবে নায়লা আবার তাকে দেকে বলল, "আরে তুমি ঘুমুচ্ছ কেন, কয়েদী তো পালিয়ে গেল!"
নিপু: " আরে এটা আজীবন কারাদ্বন্ড নয়! তিন বার জেল খেটেছে। বাহিরে গিয়ে কিছু করুক, আবার সময়মত আটক করব! এখন ঘুমাও তো।"
Funny Boy, Mar 4, 2015
#3
Offline
Funny BoySpecial MemberMember
Joined:Mar 3, 2015Messages:521Likes Received:10Location:কাজীরহাটReputation: 0Country: Bangladesh
আলো-অন্ধকার
সোনা মিয়া আর রুপাবানুর বিবাহিত জীবন ৩০ বছরের। এই দীর্ঘ ৩০ বছরে সবসময় সোনামিয়া ভাবত সে রুপাবানুকে ঠিকমত সুখ দিতে পারে না। তাই সে প্রতিবার চোদাচুদির সময় বড় লম্বা বেগুন রুপাবানুর ভোদায় ঢুকাত ও বের করত, আর রুপাবানু যাতে বুঝতে না পারে সে জন্য আলো নিভিয়ে রাখত। এই ৩০ বছর পরিবানুর মনে কোনো সন্দেহ জাগেনি। একদিন রুপাবানু খুব ইচ্ছে করলো তার স্বামীর লম্বা সুন্দর ধনটা দেখবে। এতদিন সে লজ্জায় সে স্বামীর ধন দেখতে চায়নি। সে ঠিক করলো রাতে চোদাচুদির সময় সোনামিয়ার বীর্য বের হওয়ার আগে ঘরের বাতি জ্বালিয়ে দেবে। সময়মত তাদের কার্যক্রম শুরু হলো। কিছুক্ষণ পর রুপাবানু চালাকি করে ঘরের বাতি জ্বালিয়ে দিল। বাতি জ্বালিয়ে রুপাবানু দেখল তার ভোদার ভেতর সোনামিয়ার ধনের বদলে একটা বেগুন ঢোকানো! সে রেগে গিয়ে সোনামিয়াকে বলল,
রুপাবানু : "এখানে বেগুন ঢুকাইছ ক্যান হীরা-মুক্তা-মানিক-রতনের বাপ?"
উত্তরে সোনামিয়াও সাহস করে বলল,
সোনামিয়া: "আরে রাখ তোর্ বেগুন, তার আগে ক হীরা-মুক্তা-মানিক-রতনের জন্ম হইলো ক্যামনে?"
Funny Boy, Mar 4, 2015
#4
Offline
Funny BoySpecial MemberMember
Joined:Mar 3, 2015Messages:521Likes Received:10Location:কাজীরহাটReputation: 0Country: Bangladesh
মসলাও পিষাবেন নাকি!
পলির সাথে হাবুলের বিয়ে হয়েছে কিছুদিন হল। হাবুলের সবই ঠিক আছে কিন্তু ওই জিনিসটা বেশী শক্ত হয়না। সেজন্য পলি বেশি মজা পায়না।
পলি আর থাকতে না পেরে হাবুলকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেল।
পলিঃ "ডাক্তার সাব, আমার জামাইয়ের ডান্ডা পাথরের চেয়ে বেশী শক্ত করে দেন যেন ডান্ডার আঘাতে পাথর ভেঙ্গে যায়!"
ডাক্তারঃ "এত শক্ত? ঢুকানোর পাশাপাশি মসলাও পিষাবেন নাকি!"
Funny Boy, Mar 4, 2015
#5
Offline
Funny BoySpecial MemberMember
Joined:Mar 3, 2015Messages:521Likes Received:10Location:কাজীরহাটReputation: 0Country: Bangladesh
ব্যালেন্স শেষ!
পলির বিয়ের পরদিন তার বান্ধবী জুলির সাথে দেখা-
জুলি:কিরে তোর বাসর রাত কেমন হল?
পলি:আর বলিস না প্রথম কয়েকবার মিসকল দিলো...তারপর যখন কল ঢুকলো তখন ব্যালেন্স শেষ...
Funny Boy, Mar 4, 2015
#6
Offline
Funny BoySpecial MemberMember
Joined:Mar 3, 2015Messages:521Likes Received:10Location:কাজীরহাটReputation: 0Country: Bangladesh
বউ মা - শ্বশুর!
ছাদে জামা কাপড় মেলা আছে । হঠাৎ বৃষ্টি নামলো । এদিকে বাড়ির বউ রান্না ঘর এ চুলোয় দুধ গরম করছিল । শ্বশুর মশাই বৃষ্টিতে কাপড় ভিজতে দেখে বউ মা কে মিষ্টি করে বলল, "বউ মা, বৃষ্টি এসেছে তো, তুমি কাপড় তোল আর আমি তোমার দুধ নাড়ি।"
Funny Boy, Mar 4, 2015
#7
Offline
Funny BoySpecial MemberMember
Joined:Mar 3, 2015Messages:521Likes Received:10Location:কাজীরহাটReputation: 0Country: Bangladesh
What a বাসর রাত!
এক লোক বিয়ের আগে টাকা দিয়ে খারাপ মেয়েদের সাথে সেক্স করত। লোকটি বিয়ে করার পরের দিন তার এক বন্ধুকে ফোন করে বলল, "দোস্ত সর্বনাশ হইছে! বাসর রাতে বৌ এর সাথে সেক্স করার পর মনের ভুলে বৌকে পঞ্চাশ টাকা দিছি!"
বন্ধুটি উত্তরে বলল, "তো অসুবিধা টা কি?"
লোকটি জবাব দিল, "আরে দোস্ত সেটা অসুবিধা না! অসুবিধা হইল বৌ আবার আমারে বিশ টাকা ফেরত দিছে!"
Funny Boy, Mar 4, 2015
#8
Offline
Funny BoySpecial MemberMember
Joined:Mar 3, 2015Messages:521Likes Received:10Location:কাজীরহাটReputation: 0Country: Bangladesh
সোনার বাংলা
দুই বান্ধবী রিক্সায় চরে পার্কে যাচ্ছে। কিছুক্ষন যাওয়ার পর তারা দুজনেই দেখতে পেল যে রিক্সঅলার লুঙির পিছনে ছিড়া দিয়ে সব দেখা যাচ্ছে। লজ্জা পেয়ে এক বান্ধবী রিক্সাওলাকে বলে যে, "মামা আপনার জয় বাংলা দেখা যাচ্ছে লুঙ্গিটা একটু ঘুড়িয়ে পড়েন!"
রিক্সাওয়ালা:"এখন তো শুধু জয় বাংলা দেখা যাচ্ছে, আর ঘুড়িয়ে পড়লে তো সোনার বাংলা দেখা যাবে!"
Funny Boy, Mar 4, 2015
#9
Offline
Funny BoySpecial MemberMember
Joined:Mar 3, 2015Messages:521Likes Received:10Location:কাজীরহাটReputation: 0Country: Bangladesh
অন্তর্বাস
ক্লাস সিক্সে অল্পবয়স্ক এক ম্যাডাম এ্যাসাইনমেন্ট দিচ্ছিলেন। এ্যাসাইনমেন্টের টাইটেলটা অনেক বড় হওয়ায় তিনি বোর্ডের অনেক উপর থেকে লেখা শুরু করলেন। এমন সময় পেছন থেকে এক ছেলের খিখি হাসি শোনা গেল। ফিরে তিনি দেখলেন রিক হাসছে।
- তুমি কেন হাসলে?
- ম্যাডাম, আপনার অন্তর্বাস দেখা যাচ্ছিলো তাই।
- ক্লাস থেকে বেরিয়ে যাও। আগামী ৩ দিন আমার সামনে আসবে না।
রিক বেরিয়ে গেলো মাথা নিচু করে।
ম্যাডাম আবার লেখা শুরু করলেন। এবার বিলের কণ্ঠে আরো জোরে হাসি শোনা গেলো। ম্যাডাম রেগেমেগে জানতে চাইলেন, কেন হাসলে?
- ম্যাডাম আপনার অন্তর্বাস পুরোটাই দেখা যাচ্ছিলো তাই।
- ক্লাস থেকে বেরিয়ে যাও। আগামী ৩ সপ্তাহ আমার সামনে আসবে না।
বিল মাথা নিচু করে ক্লাস থেকে বেরিয়ে গেলো।
কিছুক্ষণ পর ম্যাডাম টমিকে মাথা নিচু করে বের হয়ে যেতে দেখে বললেন, “কি ব্যাপার টমি তুমি কোথায় যাচ্ছ?” উত্তরে টমি বলল, “ম্যাডাম, আমি যদি বলি আমি কি দেখেছি তাহলে আপনি আর কোনদিন আমাকে ক্লাস করতে দিবেন না!”
No comments:
Post a Comment
Thank you for your message, I see all your messages, it is not possible to reply many times due to busyness, I hope I will reply to everyone in time, thank you for being with me.