লক্ষীন্দরকে বাঁচাতে লোহার ঘর করা হয়েছিলো। বিশ্বকর্মা নামে একজন কারিগর সেই ঘর বানানোর সময় মনসা দেবীর চাপে লৌহপ্রাচীরে ছোট একটি ছিদ্র রেখে দেন। সেই ছিদ্র দিয়ে ঢুকেছিলো সাপ...
আমাদের লৌহ প্রাচীর ছিলো না। যে দুর্বল বেড়ার ঘর ছিলো তার ফুটো দিয়ে ঢুকেছে লাখ লাখ শ্রমিক। এই ফুটো যে করেছেন তার নাম রুবানা হক। তিনিও নাকি কারিগরের মতো বাধ্য হয়েছিলেন।
দুদক পরিচালকের মতো সচেতন একজন মানুষ, যিনি ছিলেন না বিদেশ ফেরত কারো সংস্পর্শে। তারপরও তিনি করোনা আক্রান্ত হয়েছেন- এই ভয়াবহ তথ্য গোপন রেখে “খুশির খবর আমাদের ২ দিনে কেউ আক্রান্ত হয়নি” এটি বলে মীরজাদী সাব্রিনা ফ্লোরা আমাদের ঘরে কিলবিলে সাপ ছেড়ে দিয়েছেন। আমরা আনন্দে উদ্বেলিত হয়ে বাইরে বের হয়ে এসেছি।
৪০ প্যাকেট ত্রাণ নিয়ে যারা ৪০০ মানুষকে এক জায়গায় জড়ো করেছেন এবং তা প্রচারের জন্য আরো ৪০টা মিডিয়াকে ডেকেছেন এইসব কালকেউটে কতজনকে দংশন করলো জানেন কি?
আমাদের অনেকে মরবে, হয়তো আমিও... আমার মৃত্যুর দায়, আমাদের মৃত্যুর দায়, মরলে জানাজা আর মাটি না পাওয়ার দায়, এইসব সাপকে দিলাম। অভিশাপ তোমাদের জন্য যারা নিজের লোভে পুরো জাতিকে ধ্বংস করছ। তোমাদের আমি বিচার দাবী করি। তোমাদের বিচার হোক ঘর থেকে ডেকে আমাকে হত্যা করার অভিযোগে...
লেখক: সাংবাদিক
(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)
No comments:
Post a Comment
Thank you for your message, I see all your messages, it is not possible to reply many times due to busyness, I hope I will reply to everyone in time, thank you for being with me.