Breking News

সর্বশেষ সংবাদ সবার আগে বিস্তারিত জানতে চোখ রাখুন । আপনার প্রতিষ্ঠানের প্রচারের জন্য বিজ্ঞাপন দিন।বিজ্ঞপ্তি: জরুরী সংবাদকর্মী নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি চলিতেছে…। আপনি কি কম খরচে Website, Bloggersite, Youtube channel, E-commica site তৈরি করতে চান? যোগাযোগ করুন বিস্তারিত : মোবাইল: 01712475454,01940103713 , দেশ - বিদেশের খবর সবার আগে জানতে সাথে থাকুন।আমাদের সংঙ্গে থাকার জন্য ধন্যবাদ এ রকম আরও ভিডিও/ সর্বশেষ সংবাদ Update News পেতে আমাদের Website /Youtube Channel পেইজে লাইক দিন৷ ❤️ ✌ ✔️ কোন মতামত বা প্রশ্ন থাকলে কমোন্ট করে জানান ।

করোনার আশঙ্কা মনে হলে কী করবেন



করোনাভাইরাসের আশঙ্কায় ঘাবড়ে যাওয়ার কিছু নেই বলে মন্তব্য করেছেন অস্ট্রেলিয়ার সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ উইলিয়াম রাওলিনসন(Dr William Rawlinson)। তিনি বলেছেন, কোনো কারণে যদি আপনি নিজেকে করোনাভাইরোসে আক্রান্ত মনে করেন; তাহলে প্রথমেই নিকটস্ত বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করুন। তবে সরাসরি হাসপাতাল অথবা ক্লিনিকে না গিয়ে প্রথমে ফোনে তাদের সাথে যোগাযোগ করা ভালো। কারণ এতে তারা করোনা আক্রান্ত রোগীর সেবা দেয়ার প্রস্তুতি নিতে পারবে।

ডাঃ রাওলিনসন বলেন, আমার মনে হয় একজন বুদ্ধিমান বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের প্রাথমিক কথোপকথনই রোগির মধ্যে বড় ধরণেই পরিবর্তন নিয়ে আসতে পারে এবং দ্রুত সঠিক চিকিৎসার করণীয় বলে দিতে পারেন। বিভিন্ন হাসপাতাল থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, ১৮ বছরের কম বয়সীদের মধ্যে এই ভাইরাসের সংক্রমণ কম দেখা গেছে। ডাঃ রাওলিনসন বলেছেন, করোনা সংক্রমণের সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে রয়েছেন ৬৫ বছরের বেশি বয়সীরা, বিশেষ করে যারা পূর্ব থেকে হৃদরোগ ও হাঁপানি রোগে আক্রান্ত।

যাহোক, করোনায় আক্রান্তদের মধ্যে ৮০ বছরের বেশি বয়সীদের মৃত্যুর হার সবচেয়ে বেশি।

কিভাবে সুস্থ হবেন? করোনা আক্রান্ত রোগীদের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ কোনো বিশেষ চিকিতসা ছাড়াই সেরে উঠেছেন।  ডাঃ রাওলিনসন বলেছেন, যদি আপনার কোভিড-১৯ পজেটিভ থাকে তাহলে ঘাবড়ে যাবেন না। কারণ বিভিন্ন দেশে করোনা আক্রান্ত অধিকাংশ রোগীই সুস্থ হয়ে উঠেছেন। সাধারণত করোনাভাইরাস কারো শরীরে প্রবেশ করলে তিন থেকে চারদিনের মধ্যে প্রকাশ পায়। কোনো কোনো ক্ষেত্রে ১৪দিনও লেগে যেতে পারে।

তবে প্রাথমিক লক্ষণ বোঝা গেলেই রোগির ঘর আলাদা করতে হবে, তরল খাবার খেতে হবে এবং তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে প্যারসিটামল সেবন করতে হবে। ডাঃ রাওলিনসন বলেছেন, অস্ট্রেলিয়ান রোগীদের অধিকাংশই চার সপ্তাহের মধ্যে সুস্থ হয়ে উঠেছেন। তবে যেসব ব্যক্তির লক্ষণগুলো মারাত্মক আকার ধারণ করে তাদের অবশ্যই হাসপাতারে ভর্তির প্রয়োজন হতে পারে। প্রাথমিক অবস্থায় আলাদা ওয়ার্ডে রেখে পর্যবেক্ষণ করতে হবে। 

অবস্থার অবনতি হলে রোগিকে অক্সিজেন দিতে হবে। কিছু ক্ষেত্রে রোগীদের শ্বাসনালীর নিচের অংশে সংক্রমিত হয়ে নিউমোনিয়াও হতে পারে। করোনা রোগীদের নিবিড় পরিচর্যা ইউনিটে রেখে চিকিৎসা দিতে হবে; যেখানে হাই ফ্লো অক্সিজেন থাকবে। তানা হলে নিউমোনিয়ায় শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ হয়ে যেতে পারে যা করোনাভাইরাসে মৃত্যুর প্রধান কারণ। 

সূত্র : এবিসি নিউজ

No comments:

Post a Comment

Thank you for your message, I see all your messages, it is not possible to reply many times due to busyness, I hope I will reply to everyone in time, thank you for being with me.

Popular Posts