Breking News

সর্বশেষ সংবাদ সবার আগে বিস্তারিত জানতে চোখ রাখুন । আপনার প্রতিষ্ঠানের প্রচারের জন্য বিজ্ঞাপন দিন।বিজ্ঞপ্তি: জরুরী সংবাদকর্মী নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি চলিতেছে…। আপনি কি কম খরচে Website, Bloggersite, Youtube channel, E-commica site তৈরি করতে চান? যোগাযোগ করুন বিস্তারিত : মোবাইল: 01712475454,01940103713 , দেশ - বিদেশের খবর সবার আগে জানতে সাথে থাকুন।আমাদের সংঙ্গে থাকার জন্য ধন্যবাদ এ রকম আরও ভিডিও/ সর্বশেষ সংবাদ Update News পেতে আমাদের Website /Youtube Channel পেইজে লাইক দিন৷ ❤️ ✌ ✔️ কোন মতামত বা প্রশ্ন থাকলে কমোন্ট করে জানান ।

শীর্ষ ২০ বাঙালী নাস্তিক/সেক্যুলারের তালিকা এবং তাদের যত অপকর্ম

নন

সর্বকালের সবচেয়ে বিখ্যাত (পড়তে হবে কুখ্যাত) বিশ জন বাঙালী নাস্তিক/সেক্যুলারের তালিকা তুলে ধরা হয়েছে এই লেখাটিতে। সময়ের সাথে সাথে তালিকাটি আরো তথ্য সন্নিবেশিত হতে থাকবে ইন-শা আল্লাহ….

১। আহমেদ শরীফ: নতুন প্রজন্মের অনেকেই এই নাস্তিকের নাম জানে না। তার একটা বিখ্যাত উক্তি-

পুরুষদের যদি সততা দরকার না হয় তবে নারীদের সতীত্বের কেন দরকার? নারীরাও যেভাবে খুশি যৌনাঙ্গ বিলাতে পারবে।

তবে স্বঘোষিত নাস্তিক হলেও সে মানুষের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দিতো কম। তার ইচ্ছা মেনে মৃত্যূর পর তার জানাজা এবং কবর কোনটাই হয়নি।

২। হুমায়ুন আজাদ: বাংলা সাহিত্যের অশ্লীল ও কুরুচিপুর্ণ লেখার জনক। সারাজীবন ধর্মের প্রতি বিষোদগার করে গেলেও মৃত্যূর পর ধর্ম মেনে ঠিকই তার জানাজা ও কবর দেয়া হয়েছে, সে এটাই চেয়েছিল কারন মুখে নাস্তিকতার বড় বড় বুলি আওড়ালেও মৃত্যূ পরবর্তী জীবন নিয়ে সম্ভবত সে ভীত ছিল। মেয়ে মৌলি আজাদের ভাষায়-

মাত্রাতিরিক্ত সেক্সের প্রাধান্য থাকতো বাবার উপন্যাসে। তাই মাঝে মধ্যে বিরক্তই হতাম

হুমায়ুন আজাদের কুখ্যাত কিছু উক্তি-

· এক একটি উর্বশীকে আমি মেপে মেপে দেখি। মাঝারী স্তন আমার পছন্দ, সরু মাংসল উরু আমার পছন্দ

· চোখের সামনে আমার মেয়ে বড় হচ্ছে ।কিন্তু সামাজিক নিয়মের বেড়াজালে আমারহাত-পা বাঁধা

· বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েদের চুইংগামের মতো চাবাতে ইচ্ছে করে



৩। আরজ আলী মাতব্বর: অতি সাধারন অশিক্ষিত এক কৃষক হয়েও সে বাংলার নাস্তিক সমাজের মধ্যমনি। ইসলামী জ্ঞানের স্বল্পতা থাকার দরুন না বুঝেই ইসলাম ধর্ম নিয়ে অনেক অভিযোগ উত্থাপন করেছিল। কুরআন-হাদীসের ভূল ধরতে গিয়ে সে কেবল তার জ্ঞানের সীমাবদ্ধতাকেই তুলে ধরতে পেরেছে। তবুও শুধুমাত্র ইসলাম বিরোধীতা করার কারনে নাস্তিকরা তাকে নিজেদের ধর্মগুরু বানিয়ে নিয়েছে।
ডেইলি নিউজ টাইমস বিডি ডটকম (Dailynewstimesbd.com)এর ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব ও ফেসবুক পেইজটি ফলো করুন করুন।


৪। কবি শামসুর রহমান: শামসুর রহমানের একটি কুখ্যাত উক্তি-

আযানের ধ্বনি বেশ্যার খদ্দের ডাকার ধ্বনির মত মনে হয় (নাউজুবিল্লাহ)

এই একটা উক্তিই প্রমান করে শামসুর রহমান কি পরিমাণ ইসলাম বিদ্বেষী ছিল। তাকে একবার প্রশ্ন করা হয়েছিল- আপনি কি চান আপনার কবর হোক আপনার খালার কবরের পাশে? নাস্তিকটা জবাব দিয়েছিল- আমি তো আমার কবর হোক এটাই চাই না।

৫। তসলিমা নাসরিন: উনাকে চেনে না এমন লোক খুব কমই আছে। প্রকৃত নাম নাসরিন জাহান তসলিমা। তার একটি বিখ্যাত উক্তি-

পুরুষরা যেমন গরম লাগলে খালি গায়ে ঘুরে বেড়ায় নারীরাও তেমনি খালিগায়ে ঘুরে বেড়াবে, তাদের স্তন সবাই দেখবে

লেখক ইমদালুল হক মিলন, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, রুদ্র মুহম্মদ, সৈয়দ শামসুল হক, মিনার মাহমুদ সহ আরো অসংখ্য পুরুষ বৈধ/অবৈধভাবে তাকে ভোগ করেছে বলে তসলিমা তার আত্মজীবনিতে অভিযোগ করেছে!! এছাড়াও ফ্রান্সের এক নারীর সাথে সমকামী প্রেম করেছেন বলেও তসলিমা তার আত্মজীবনীতে উল্লেখ করেছে। সে কি মাপের ইসলামবিদ্বেষী সেটা কাউকে বুঝিয়ে বলার প্রয়োজন দেখি না। সে নিজেকে নাস্তিক দাবী করলেও তার যত ক্ষোভ, যত ঘৃণা সব কিছুই কেবল ইসলাম ধর্মের উপর। সনাতন ধর্ম কিংবা খ্রিস্ট ধর্ম অথবা ইহুদীদের নিয়ে তার কোন মাথাব্যথা চোখে পড়ে না। ১৯৯৪ সালের আগষ্ট মাসে তাকে দেশ থেকে বিতাড়িত করা হয়। কুরআন সংশোধন করার ইচ্ছা প্রকাশ করাসহ ইসলাম ধর্ম অবমাননা করে নানা রকম উস্কানিমূলক লেখালেখি করার কারনে তার শাস্তির দাবীতে ঢাকায় তিন লক্ষ মানুষের একটি বিশাল সমাবেশ হয় এবং সারাদেশে ধর্মঘটের ডাক দেয়া হয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে বাধ্য হয়ে সরকার তার বিরুদ্ধে মামলা রুজু করে। তসলিমা নাসরিন দুই মাস পালিয়ে থেকে অনেকটা চোরের মত গোপনে (অনেকের মতে বোরকা পরিধান করে) দেশ ত্যাগ করেন। অতঃপর কয়েক বছর সুইডেন, জার্মানী, ফ্রান্স ও আমেরিকা দেশে বসবাস করার পর বর্তমানে ভারতে থিতু হয়েছেন।

আরও পড়ুন:সন্তান ছেলে নাকি মেয়ে হবে বুঝবেন ১২টি লক্ষণে,ডাক্তারি পরীক্ষা ছাড়াই কীভাবে বুঝবেন গর্ভে ছেলে নাকি মেয়ে?

চেক প্রজাতন্ত্র: 



৬। আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী: উনাকে তো সবাই চেনেন। বেশি কিছু বলার নাই। আলোচিত কিছু উক্তি-

· ধর্ম তামাক ও মদের মত একটি নেশা।

· মোল্লাদের কোন কাজ নেই তাই তারা ঘন ঘন মসজিদ তৈরি করেছে।

· টাকা ইনকামের জন্য আব্দুল্লাহর পুত্র মোহাম্মদ হজ্জের প্রবর্তন করেছিল।

· সভা-সমাবেশের শুরুতে কুরআন তেলাওয়াত বন্ধ করা দরকার।


৭। বাউল লালন শাহ: সুবিধাবাদী সেক্যুলার। কোন ধর্ম পালন করতো না। জীবনে যতবার গাজা টেনেছে ততবার ভাত খেয়েছে কিনা সন্দেহ। দেশের সকল নাস্তিক লালন বলতে অজ্ঞান। লালনের অনুসারিরা লালনের জন্মদিনে গাজা খাওয়ার উৎসব করে থাকে। লালন এমন এক পৃথিবীর স্বপ্ন দেখতো যেখানে ধর্ম বলে কিছু থাকবে না, হিন্দু-মুসলিম-খ্রিষ্টান এরকম কোন ধর্মীয় পরিচয় মানুষের থাকবে না।

৮। ড. জাফর ইকবাল: বাংলাদেশের নাস্তিকতা প্রচারের মিশন দিয়ে আমেরিকার একটি বিশেষ সংস্থা তাকে বাংলাদেশে পাঠিয়েছে বলে ধারনা করা হয়। তরুন সমাজকে নাস্তিক হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। নিজে মুক্তিযুদ্ধ না করলেও জাফর ইকবাল এখন মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করেই মূলত জীবিকা নির্বাহ করেন। জাফর ইকবালের দাবী তিনি পাকিস্তানের দোষর রাজাকারদের ঘৃণা করেন, কিন্তু আশ্চর্য্য হলেও সত্য ৭১’ সালে পাকিস্তানকে সর্বপ্রকার সমর্থন ও সামরিক সাহায্য দেয়া রাষ্ট্র আমেরিকার ব্যাপারে তার কোন চুলকানিই নেই। বরং জাফর ইকবাল দীর্ঘদিন আমেরিকায় পড়াশোনা ও চাকরী করেছেন এবং এখন তিনি তার ছেলে-মেয়েদেরকেও আমেরিকায় পাঠিয়েছেন পড়াশোনা করার জন্য!

৯। লেখক আনিসুল হক: সেকুলার লেখক আনিসুল হক বামপন্থী পত্রিকা প্রথম আলোর সহকারী সম্পাদক। ১৯৯১ সালে তিনি কুরআনের একটি সূরাকে ব্যঙ্গ করে প্যারোডি সূরা রচনা করেন, বছরখানেক আগে তার ঐ লেখা পুনঃপ্রকাশিত হলে বিভিন্ন ইসলামপন্থী সংগঠনের প্রতিবাদ আন্দোলনে দেশ উত্তাল হয়ে ওঠে। ভয় পেয়ে সেক্যুলারপন্থী আনিসুল হক নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করেন। এরপর তিনি আরো কৌশলী হয়ে উঠেন, সরাসরি ইসলাম অবমাননা না করে এখন তিনি তার নাটক-সিনেমা ও পত্রিকা দ্বারা ইসলাম বিরোধী তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছেন।

১০। সুলতানা কামাল: জন্মসূত্রে মুসলমান হলেও বিয়ে করেছে শ্রী সুপ্রিয় চক্রবর্তী নামে এক হিন্দুকে। কপালে সবসময় একটা ট্রেডমার্ক টিপ থাকে। সংবিধান থেকে বিসমিল্লাহ ও রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম তুলে দেয়ার জন্য বহু বছর ধরে চেষ্টা করে যাচ্ছে এই কুখ্যাত সেক্যুলার। ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিকদের প্রতি সে প্রকাশ্য সমর্থন দিয়ে থাকে। আসিফ মহিউদ্দিন নামক উগ্র নাস্তিককে ইসলাম অবমাননার অভিযোগে যখন ডিবি পুলিশ গ্রেফতার করেছিল তখন সে আসিফকে ছাড়ানোর চেষ্টা করেছিল। সারারাত থানায় অবস্থান করে নাস্তিক আসিফকে নৈতিক সমর্থন দিয়েছিল।

১১। প্রবীর ঘোষ: বর্তমান সময়ের একজন খাটি নাস্তিক। কলকাতার নাস্তিকদের মধ্যে সে সবচেয়ে জনপ্রিয়। সকল ধর্মের বিরোধী প্রবীর ঘোষ ধর্মমুক্ত একটি বিশ্ব চায়। তার অসংখ্য,ভক্ত-সমর্থক রয়েছে।



১২। কবির চৌধুরী: চরমপন্থী এই নাস্তিক একবার বলেছিল-

তোমরা আমার মরণের সময় মোহাম্মদের জ্বালাও-পুড়াও ঐ কালেমা শুনাবে না, বরং রবীন্দ্রনাথের একটি সংগীত আমাকে শুনাবে

এই উগ্র নাস্তিক মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী ছিল এবং ৭১ সালে পাক সরকারের বিশ্বস্ত অনুচর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছে। কিন্তু নাস্তিক হওয়ার কারনে আজ তার সাত খুন মাফ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাধারীরা আজ তাকে মাথায় তুলে নাচে। সংবিধানে ‌’বিসমিল্লাহ’ রাখার ব্যাপারেও কবির চৌধুরী আপত্তি তুলেছিলো।



১৩। সৈয়দ শামসুল হক: এটা আরেক উগ্র সেক্যুলার। অন্যান্য নাস্তিকের মত এটাও ছিল নোংরামিতে সিদ্ধহস্ত। এর একটা কবিতা হল এরকম-

যখন দু’স্তন মেলে ডেকে নিলে বুকের ওপরে
স্বর্গের জঘন খুলে দেখালে যে দীপ্তির প্রকাশ
মুহুর্তেই ঘুচে গেল তৃষিতের অপেক্ষার ত্রাশ

আরেকটা কবিতা এরকম-

শত বাধা সত্ত্বেও থামতে পারে না কামুক পুরুষ
দুজনের দেহ ছিড়ে বের হয় দুধ-পূর্ণিমা
আর তা নেমে আসে স্তনের চুড়ায়

১৪। মুনতাসির মামুন: এই স্বঘোষিত নাস্তিক একবার বলেছিল-

· সভা-সমাবেশে বিসমিল্লাহ বলা বা কুরআন পড়ার দরকার নেই। সংবিধানে বিসমিল্লাহ থাকা আমাদের জন্য অপমান সরূপ। আমরা তো সংবিধানে আল্লাহর নাম অথবা বিছমিল্লাহ থাকবে সেজন্য দেশ স্বাধীন করিনি। ধর্ম যেমন ভন্ডামী তেমনি মৌলবাদিদের সব ভন্ডামী । বঙ্গ ভবনের দেয়ালে কুরান শরীফের আয়াত লেখা এটা একটা চরম ভন্ডামী

মুনতাসির মামুনের দূঃসাহসী আরেকটা মন্তব্য-

· এদেশে এক জন মুসলমানও যত দিন থাকবে ততদিন পর্যন্ত আমাদের সংগ্রাম চলবেই চলবে



১৫। ব্লগার রাজীব (থাবা বাবা): এই নাস্তিক হযরত মোহাম্মদ (সা) কে হযরত মহাউন্মাদ কিংবা মোহাম্মক (মহা+আহাম্মক) নামে ডাকতো (নাউজুবিল্লাহ)। হাদীসকে চটি গ্রন্থ এবং কুরআনকে সে কৌতুকের বই বলে আখ্যায়িত করতো। বিভিন্ন সময়ে আল্লাহ, রাসূল (সা) ও বিভিন্ন সাহাবীদেরকে নিয়ে চটি গল্প লিখে “ধর্মকারী” নামক ব্লগে প্রকাশ করতো। কুরআনের বিভিন্ন আয়াতের উদ্বৃতি দিয়ে সেগুলোর নিজের মনগড়া ব্যাখ্যা দিয়ে ঠাট্টা ও হাসি-তামাশা করতো। তার এসব কার্যকলাপ তাকে এদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে কুখ্যাত ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিকের মর্যাদা দিয়েছে। তার বেশিরভাগ লেখাই প্রকাশযোগ্য নয়। তার কার্যকলাপে অতিষ্ঠ হয়ে অবশেষে ৫ জন ধর্মপ্রাণ মুসলিম এই মুরতাদকে হত্যা করে জাহান্নামের টিকিট ধরিয়ে দেয়। তার মৃত্যুর পর সরকার এবং শাহবাগের অন্যান্য নাস্তিকরা তাকে দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধের প্রথম শহীদ হিসেবে আখ্যায়িত করে!!



১৬। আসিফ মহিউদ্দিন: বর্তমান সময়ের আরেক কুখ্যাত নাস্তিক। অন্যান্য নাস্তিকের মত এটাও চরিত্রহীন ও লম্পট। ওর নাম লিখে ইন্টারনেটে সার্চ দিলেই মদের বোতল হাতে মাতলামি করা অবস্থায় একটা ছবি খুজে পাবেন। ইসলাম অবমাননার দিক দিয়ে থাবা বাবার পরেই তার অবস্থান। তার ইসলামবিদ্বেষী কার্যকলাপে খুশী হয়ে জার্মান সরকার তাকে ঐদেশের ভিসা উপহার দিয়েছে। বর্তমানে সে জার্মানী থেকে ফেসবুক ও ব্লগে ইসলাম বিদ্বেষী লেখালেখি করে থাকে। আসিফের দাবি আল্লাহ নিজেই নাস্তিক, অতএব নাস্তিক হওয়াটা দোষের কিছু না। আসিফ মহিউদ্দিন পবিত্র কুরআনকে “আহাম্মোকোপিডিয়া” বলে থাকে। সে কুরআনের আয়াতকে বিকৃত করে “আউজুবিল্লাহি মিনাশ শাইতানির নাস্তিকানির নাজিম” বলে এবং মহানবী (সা) এর কল্পিত ছবি তার ব্লগে প্রকাশ করে।



১৭। ফরহাদ মজহার: এই লিস্টে উনার নাম দেখে অনেকেই চমকে গেছেন!! তাইনা?? আওয়ামীলীগ-বিরোধী অবস্থান নেয়ার কারনে অনেকে তার আসল পরিচয় জানে না। এক সময় সে ছিল একজন কুখ্যাত ইসলামবিদ্বেষী নাস্তিক, বর্তমানে তার ভূমিকা বেশ রহস্যজনক। সে এখন আর আগের মত নাস্তিকতা প্রচার করে বেড়ায় না, বরং ইসলামপন্থীদের পক্ষাবলম্বন করে কলাম লেখে-বিবৃতি দেয়। কিন্তু সেটা যতটা না আদর্শগত কারনে তারচেয়ে বেশি রাজনৈতিক কারনে। সে এখনো নাস্তিক আছে নাকি তওবা করে মুসলমান হয়েছে তা নিশ্চিত হওয়া যায় নি। নব্বইয়ের দশকে “এবাদত নামা” নামে একটি ইসলাম বিদ্বেষী কাব্যগ্রন্থ লিখে সে বেশ বিতর্কিত হয়েছিল। কয়েকটা লাইন উল্লেখ করছি:

বিবি খাদিজার নামে আমি এই পদ্যটি লিখি,
বিসমিল্লাহ কহিব না, শুধু খাদিজার নাম নেবো।
নবীজীর নাম? উহু, তার নামও নেবোনা মালিক
শুধু খাদিজার নাম- দুনিয়ায় আমি সব নাম ভুলে যাব
তোমাকেও ভুলে যাবো, ভুলে যাবে নবীকে আমার।

তার আরেকটা কবিতা আরো মারাত্মক-

দুনিয়া রেজিস্ট্রি কর, তিলেক হিম্মত নাই
আধা ছটাকের নাই তেজ
সাত আসমানে প্রভু খোদাতা’লা হয়ে বসে আছ
মুখে খালি কহ শুনি দুনিয়ার তুমিই মালিক
অথচ মালিক অন্যে,অন্যে কহিতেছে তারা খোদা
মালিক এ জমিনের -প্রত্যেকেই তোমার শরিক
তোমার শরিক নাই এই কথা তবে কি বোগাস?
এদের দলিল যদি মিথ্যা হয় যাও আদালতে
উকিল ধরিয়া করো দুনিয়া রেজিস্ট্রি নিজ নামে



১৮। শফিক রেহমান: বাংলাদেশে “ভ্যালেন্টাইন ডে” নামক বিজাতীয় সংস্কৃতির প্রবর্তক। ১৯৯৩ সালে এই নাস্তিক সর্বপ্রথম তার পত্রিকা যায়যায়দিন এর মাধ্যমে এদেশে ভালবাসা দিবস এর প্রচলন ঘটায়। শফিক রেহমানকে বাংলাদেশের চটি সাহিত্যের জনক বলা হয়। অশ্লীলতার দিক দিয়ে হুমায়ুন আজাদও উনার কাছে নস্যি। শফিক “মৌচাকে ঢিল” নামক একটি সেমি-চটি ম্যাগাজিনের সম্পাদক। এছাড়া বাংলাদেশে লিভ টুগেদার ছড়িয়ে দেয়ার পেছনে সবচেয়ে বেশি অবদান শফিক রেহমানের। তার বিরুদ্ধে সমকামীতার অভিযোগও রয়েছে।

১৯। দাউদ হায়দার: বাংলাদেশে ধর্মবিদ্বেষী লেখালেখি করে সর্বপ্রথম দেশ থেকে নির্বাসিত হয়েছিলেন কবি দাউদ হায়দার। ১৯৭৪ সালে দাউদ হায়দার বিভিন্ন ধর্মের নবী ও অবতারদের নিয়ে বিতর্কিত একটি কবিতা লিখেছিলেন এবং সেই কবিতা মসজিদের সামনে নিজ হাতে ঝুলিয়ে আসলে দেশব্যাপী প্রবল প্রতিবাদ শুরু হয়। জনরোষ থেকে তাকে বাঁচানোর জন্য সরকার দেশ থেকে বের করে দিয়েছিল। এরপর কয়েক বছর ভারতে অবস্থান করার পর দাউদ হায়দারের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয় জার্মানী। তারা তাকে শেল্টার দেয় এবং তার পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করে। এরপর থেকে দাউদ জার্মানীতেই ঘাঁটি গেড়ে আছে।

২০। ??? (কিছুদিনের মধ্যেই আপডেট করা হবে ইন-শা আল্লাহ)

বি.দ্র. সর্বপ্রথম আমার ফেসবুক আইডিতে প্রকাশিত, যার লিংক- এখানে। যারা বন্ধু হতে আগ্রহী তারা ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠাতে পারেন, রিকোয়েস্ট পাঠাতে ব্যর্থ হলে ইনবক্সে নক করুন, প্রোফাইল পরিদর্শন পূর্বক আমি নিজেই আপনাকে এড করে নেবো…

শংকর কুমার দে ॥ দেশের ৮৪ জন মুক্তমনা লেখক ও ব্লগারের নামের তালিকা রয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। গত ২ বছরে এই তালিকার মধ্যে এ পর্যন্ত খুন হয়েছেন ৭ জন। এই তালিকাটি গত ২ বছর আগে ’১৩ সালে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দিয়েছে হেফাজতে ইসলাম। তারা মুক্তমনা লেখক ও ব্লগারদের ইসলাম ও মুহাম্মদকে (স.) কটূক্তিকারী অভিহিত করে নাস্তিক ও কাফির দাবি করে শাস্তি দাবি করেছে। তারপর থেকেই খুন হচ্ছেন মুক্তমনা লেখক ও ব্লগাররা। খুনের পর পর জঙ্গী সংগঠন আনসারুল্লাহ-১ থেকে শুরু করে আনসারুল্লাহ-৮ পর্যন্ত সংগঠনের নামের জঙ্গীরা জড়িত বলে উল্লেখ করে আসছে গোয়েন্দারা। আবার গোয়েন্দাদের বিভ্রান্ত করার জন্য খুনের পর দায় স্বীকার করে টুইট করছে আন্তর্জাতিক জঙ্গী সংগঠন আল কায়েদা। প্রকৃতপক্ষে মুক্তমনা লেখক ও ব্লগার খুনের সঙ্গে জড়িত খুনী কারা তা চিহ্নিত বা শনাক্ত করা সম্ভবপর হচ্ছে না বলেই একের পর এক খুনের ঘটনা অব্যাহত আছে। এ খবর দিয়েছে গোয়েন্দারা।

গোয়েন্দা সংস্থার একজন কর্মকর্তা জানান, দুই বছর আগে যুুদ্ধাপরাধীর বিচারের দাবিতে শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চ স্থাপন করে আন্দোলন শুরু করার পরই খুনের টার্গেটের তালিকায় আসে মুক্তমনা লেখক ও ব্লগাররা। তখন তাদের ইসলাম ও মুহাম্মদকে (স.) কটূক্তিকারী হিসাবে আখ্যায়িত করে নাস্তিক ও কাফির অভিহিত করে শাস্তি দাবি করে হেফাজতে ইসলাম। তারা মুক্তমনা লেখক ও ব্লগারদের শাস্তির দাবি করে তখন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে গিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ৮৪ জন লেখক ও ব্লগারের তালিকা দেয় হেফাজতে ইসলাম। তারা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে তালিকাভুক্ত লেখক ও ব্লগারদের শাস্তির দাবি করে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে তখন উত্তরা থেকে আরিফ মহিউদ্দিন নামে একজন লেখক ও ব্লগারকে গ্রেফতার করা হয়। তাকে গ্রেফতার করার পর ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানোর পর জামিনে মুক্ত হন তিনি। জামিনে মুক্ত হয়ে প্রাণে বাঁচার জন্য দেশত্যাগ করেন আরিফ মহিউদ্দিন। এখান থেকেই মুক্তমনা লেখক ও ব্লগাররা টার্গেটে পরিণত হন প্রথম। তারপর থেকেই গত ২ বছরে অন্তত ৭ জন মুক্তমনা লেখক ও ব্লগার খুন হন। এ পর্যন্ত যেই ৭ জন মুক্তমনা ব্লগার ও লেখক খুন হয়েছেন তারা হচ্ছেন, মিরপুরে আহাম্মেদ রাজীব হায়দার শোভন, আশুলিয়ায় সান্ত মারিয়াম ইউনিভার্সিটির ছাত্র নিয়াজ মোর্শেদ বাবু, ডেফোডিল ইউনিভার্সিটির ছাত্র এসএম আশরাফুল ইসলাম, বুয়েটের ছাত্র দ্বীপ রায়হান, অভিজিৎ রায়, ওয়াশিকুর রহমান বাবু, সিলেটের অনন্ত বিজয় দাশ।

তদন্তের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট গোয়েন্দা সংস্থার একজন কর্মকর্তা বলেন, এ পর্যন্ত যেই ৭ জন মুক্তমনা লেখক ও ব্লগার খুন হয়েছেন তার মধ্যে একমাত্র তেজগাঁওয়ের ওয়াশিকুর রহমান বাবুর খুনীরা হাতেনাতে ধরা পড়েছে। অপর ৬ লেখক ও ব্লগার খুনের সঙ্গে সরাসরি জড়িত যারা তারা হাতেনাতে ধরা পড়েনি। ওয়াশিকুর রহমান বাবুকে খুন করে পালিয়ে যাওয়ার সময়ে জিকরুল্লাহ ও আরিফ নামে দুই জন চাপাতিসহ ধরা পড়েছে। এই দুই জন পালিয়ে যাওয়ার সময়ে লাবণ্য নামের এক হিজড়া তাদের জাপটে ধরে। স্থানীয় লোকজন এসে তাদের আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে। এই দুই খুনীকে জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশ জানতে পারে তাদের সঙ্গে আরেক খুনী তাহের ছিল, যে ঘটনার সময়ে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। আর খুনের পরিকল্পনায় ছিল মাছুম নামের একজন।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে যেসব কুখ্যাত ও বিতর্কিত ব্লগারের তালিকা দেয়া হয়েছে তারা হলো: আরিফুর রহমান (নিতাই ভট্টচার্য), মনির হাসান, বৃত্তবন্ধি, সবাক, শয়তান, মনজুরুল হক, কখগ, রাসেল, নাস্তিকের ধর্মকতা, দূরের পাখি, আরিফুল হক তুইন, তিতি আনা, নাজিম উদ্দিন, আলমগীর কুমকুম, ফরহাদ ইদ্দন স্বপন, দুস্যবনহুর, ফারহানা আহমেদ, ঘনাদা, রাহান, অন্যকেউ, পাপী০০৭, হোরাস, প্রশ্নোত্তর, ভালমানুষ, ভন্ডপীর, বৈকুন্ঠ, সত্যান্বেষী, পড়–য়া, হাল্ক (সানাউল) বিপ্লব০০৭, রাস্তার ছেলে, ঘাতক, বিশাল বিডি, সাহোশি৬, লাইটহাউজ, মমতা জাহান, রাতমজুর, কৌশিক, মেঘদুত, স্বপ্নকথক, প্রায়পাস, আহমেদ মোস্তফা কামাল, লুকার, নুহান, সোজাকথা, ট্রানজিষ্টার, দিয়ান, রিসাত, আমি এবং আধার, অরন্যদেব, কেল্টুদা, আমি রোধের ছেলে, ভিন্নচিন্তা, আউটসাইডার ও প্রণব আচার্য।
এছাড়া এ তালিকার বাইরে আরো যেসব কুখ্যাত ও বিতর্কিত ব্লগারের নাম জমা দেয়া হয়েছে তারা হলো: আসিফ মহিউদ্দিন, আবুল কাশেম, আলমগীর হোসেন, অন্য আজাদ, অনন্ত বীজয় দাস, আশীষ চ্যাটানজি, অভিজিত রায়, বিপ্লব কান্তিদে, দাড়িপাল্লা ধমা ধম, নিতাই ভট্টাচার্য, ইব্রহীম খলিল সবাগ, (সুমন সওদাগর) কৈশীক, আহমেদ, নুরনবী দুলাল, পারভেজ আলম, রাজিব হায়দার শোভন (থাবাবাবা), রতন (শন্যাসী, সৈকত চৌধুরী, শর্মী আমিন, সৌমিত্র মজুমদার (সৌম্য), আল্লামা শয়তান, (বিপ্লব) শুভজিদ ভৈৗমিক, সুমিত চৌধুরী, সৈকত বড়ুয়া, সুব্রত শুভ ও সুসান্ত দাস গুপ্ত।



শীর্ষ ২০ বাঙালী নাস্তিক/সেক্যুলারের তালিকা এবং তাদের যত অপকর্ম

Posted: নভেম্বর 19, 2014 in ইসলাম
ট্যাগসমূহ:araj ali matubbar, asif mohiuddin, অনন্য আজাদ, আজান বেশ্যার খদ্দের ডাকা, আনিসুল হক,আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী, আরজ আলী, আরজ আলী মাতব্বর, আসিফ মহিউদ্দিন, আহমেদ শরিফ, আহমেদ শরীফ, ইমদাদুল হক মিলন, ইসলাম অবমাননা কবিতা, ইসলাম বিদ্বেষী, ইসলাম বিদ্বেষী ব্লগ, এবাদতনামা,কবির চৌধুরী, কামুক পুরুষ, কুখ্যাত ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিকদের তালিকা, কুখ্যাত নাস্তিক, কুরআর অবমাননা ব্যঙ্গ প্যারোডি, কুরুচিপূর্ণ লেখা, চটি গ্রন্থ, চটিকাব্য, জাফর ইকবাল, জাফর ইকবাল কি নাস্তিক, তসলিমা নাসরিন, তসলিমা নাসরিন সমকামি সমকামী, তসলিমা নাসরিনের উক্তি, তালিকা, থাবা বাবা, দাউদ হায়দার, ধর্ম একটি নেশা, ধর্মকারী, নাস্তিক কবি, নাস্তিক বুদ্ধিজীবি, নাস্তিক ব্লগার, নাস্তিক লালন, নাস্তিক লেখক,নাস্তিকদের অপকর্ম, নাস্তিকদের নোংরা লেখা, নাস্তিকদের যুক্তি, নাস্তিকের লিস্ট, প্রবীর ঘোষ, প্রবীর ঘোষ নাস্তিক, ফরহাদ মজহার, বাংলা চটির জনক, বাংলাদেশী নাস্তিক, বিখ্যাত নাস্তিক, বিতাড়িত নাস্তিক,বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েদের চুইংগামের মত চাবাতে, ব্লগার রাজীব, ভালবাসা দিবসের প্রবর্তক, মহাউন্মাদ,মাতব্বর, মাতুব্বর, মিনার মাহমুদ, মুনতাসির মামুন, মোহাম্মক, মৌচাকে ঢিল, যৌনাঙ্গ বিলাতে পারবে, রাসূল অবমাননাকারী নাস্তিক, রুদ্র মোহাম্মদ, লালন, লালন ধর্ম, লালন শাহ নাস্তিক, শফিক রেহমান, শামসুর রহমান,শীর্ষ নাস্তিক, শ্রেষ্ঠ নাস্তিক, সংবিধানে বিসমিল্লাহ, সবচেয়ে কুখ্যাত নাস্তিক, সমকামী নাস্তিক, সর্বকালের সবচেয়ে কুখ্যাত, সুলতানা কামাল, সেরা নাস্তিক, সৈয়দ শামসুল হক, হুমায়ুন আজাদ, হুমায়ুন আজাদের উক্তি,হুমায়ুন আজাদের মেয়ে, humayun azad, islam biddheshi, jafor iqbal, Most famous bengali Atheist, nastik humayun azad, nastik jafor iqbal, nastik list, ononno azad, sultana kamal, taslima nasrin, top nastik

No comments:

Post a Comment

Thank you for your message, I see all your messages, it is not possible to reply many times due to busyness, I hope I will reply to everyone in time, thank you for being with me.

Popular Posts